হলুদ গেঞ্জি পরিহিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন, সে রাবির সোশিওলজির ছাত্র। এভাবেই হাতুরি দিয়ে পিটিয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলনের এক কর্মীর মেরুদণ্ড ভেংগে দিচ্ছে। এসব বর্বর আক্রমন করা হয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের নাম দিয়ে। যাকে পংগু করে দেয়া হয়েছে তার নাম তরিকুল।
আর এই দুর্বৃত্তদের মরাল সাপোর্ট দেয় বাংলাদেশের সো কল্ড স্যেকুলার প্রতিষ্ঠানগুলো।
বলাই বাহুল্য আব্দুল্লাহ আল মামুন কে পুলিশ গ্রেপ্তার করেনি।
তরিকুলের পংগু জীবনের দায় আওয়ামীলীগ কেন নেবেনা?