ধর্ম অবমাননা একটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের অপরাধ

জাতিসংঘের হিউমান রাইটস কাউন্সিল ১৫ই এপ্রিল ২০১০ সালে ধর্ম অবমাননার বিরুদ্ধে কীভাবে লড়া যায় সে বিষয়ে কয়েকটি সুনির্দিস্ট সিদ্ধান্ত গ্রহন করে। ২০১১ সালের ২১শে মার্চ সর্বসন্মতভাবে সেই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

জাতিসংঘের হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের মতে ধর্ম অবমাননা একটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের অপরাধ। ধর্মীয় চরিত্রের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা একটি মানবাধিকার বিরোধী কাজ। খুব কৌতুহলউদ্দীপক যে ৭ নম্বর সিদ্ধান্তে বলা হচ্ছে ইসলাম এবং মুসলমানদের ভুলভাবে বারেবারে মানবাধিকার লঙ্ঘনের এবং সন্ত্রাসবাদের সাথে যুক্ত করে প্রচারণা চালানো হচ্ছে এবং মুসলমান ও ইসলামকে কলংকিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে, হিউম্যান রাইটস কাউন্সিল এর বিরুদ্ধে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এই রেজুলুশনে বাংলাদেশ সাক্ষর করেছে।

সো কল্ড মুক্তমনারা যে ফ্রি স্টাইলে ধর্ম অবমাননা চালিয়ে গেছে, ধর্মীয় চরিত্রদের নিয়ে পর্নোগ্রাফী রচনা করেছে, এটা যে মানবাধিকার লঙ্ঘন এটা বাংলাদেশের কোন মানবাধিকার সংস্থা একবারও কি মুখ ফুটে বলেছে?

হে মুক্তমনা, আপনি হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত মানবেন তো? নাকি সেটাও মানবেন না!! বলবেন, এটা আমার ফ্রিডম অব স্পিচ!! এই ফ্রিডম অব স্পিচ বলে এতোদিন তো মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ করে গেছেন এবং যাচ্ছেন, সেই খেয়াল আছে? এবার একটু হুশে আসুন প্লিজ।

যারা সেই মুল ডকুমেন্টটা দেখতে চান এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

Share

One thought on “ধর্ম অবমাননা একটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের অপরাধ

  1. আপনার বই নিয়মিত পড়ি এবং ইউটিউবে ভিডিওগুলো খুব মনোযোগ দিয়ে দেখার চেষ্টা করি। গত কয়েকদিন যাবত “ইতিহাসের ধুলোকালি”পড়ছি। অনেক কিছু বুঝতে পারছি। অনেক জট খুলে যাচ্ছে।

    আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Feeling social? comment with facebook here!

Subscribe to
Newsletter