মৌলভীবাজার বিএমএ’র সভাপতি সাব্বির খান, ফেইসবুকে উম্মে হাবিবা বেনজির আর শামীমা বিনতে রহমানের নাম উল্লেখ করে পেন্ডিং কাজটা দুয়েকদিনের মধ্যে সেরে ফেলার জন্য ছাত্রলীগের তরুনদের আহবান জানিয়েছেন।
তিনি নিজেকে হাফ সেঞ্চুরিয়ান দাবী করে ছাত্রলীগকে বলছেন, যদি তোমরা এই পেন্ডিং কাজ না পারো তাহলে আমাকেই মাঠে নামতে হবে।
যারা “সেঞ্চুরিয়ান” শব্দটার সাথে পরিচিত নন, তাদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, জাহাংগীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ নেতা মানিক শততম ধর্ষণ উদযাপন করার পর তাকে সেঞ্চুরিয়ান মানিক বলা হতো।
বিএম এ নেতা সাব্বির খান নিজেই পঞ্চাশটি ধর্ষণ করেছেন জন্যই নিজেকে হাফ সেঞ্চুরিয়ান বলে দাবী করছেন।
এই বুইড়া খাটাস সন্তানের বয়সী ছাত্রীকে ধর্ষণের জন্য উস্কে দিতে পারে সেটা দেখে যারা বিস্মিত হচ্ছেন, তাদের বলতে চাই, এটা নতুন নয়।
আওয়ামী শাসনে আমরা দুইবার ফ্যাসীবাদ দেখেছি। এই সাব্বির খানেরা তার আগের প্রজন্মের উত্তাধীকার।
এরাই দেশের গুরুত্বপূর্ন ব্যক্তি হয়ে বিরাজ করছেন। আর আমাদের সো কল্ড প্রগতিশীল আর স্যেকুলার এস্টাব্লিসমেন্ট এই বর্বরদের পালে। তারা মনে করে এই বর্বরেরাই বাংলাদেশকে একটা তালেবানি রাষ্ট্র হওয়ার হাত থেকে বাচাবে।