এই খবরটা আমার আগে চোখে পড়েনি। কেউ কি এর ফলো আপের খবর জানেন? হিন্দুদের পুজা মণ্ডপে হামলাকারীদের খুঁজে পাওয়া যায়না। তবে এখানে পাওয়া গিয়েছিল হাতেনাতে। খবরটা দেখুন।
“বরিশালের উজিরপুরে পূর্ব হারতায় দুর্গাপূজার মণ্ডপে হামলার সময় ছাত্রলীগ নেতাসহ সাতজনকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয়রা।
এ সময় আনছার সদস্যসহ তিন পূজারী আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় উজিরপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
সরেজমিন ও অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, সোমবার দুপুরে চাঁদা তোলাকে কেন্দ্র করে পূজারীদের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী উপজেলার সৈয়দকাঠী গ্রামে ৪নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি তিতুমীর কলেজের ছাত্র মেহেদী হাসানের বাকবিতণ্ডা হয়।
পরে সন্ধ্যা ৭টার দিকে পুনরায় সৈয়দকাঠী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি মন্নান মৃধার নেতৃত্বে তিনটি মটরসাইকেল যোগে ৯/১০ জন লোক ওই পূজামণ্ডপে এসে হামলা চালিয়ে প্রতিমা ভাঙচুর করে মটরসাইকেলে করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
এ সময় চারদিকে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। এলাকাবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়ে মটরসাইকেলসহ সাত ছাত্রলীগ নেতাকর্মীকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। পরে মঙ্গলবার পূজা কমিটির সভাপতি উত্তম কুমার তাদেরকে আসামি করে উজিরপুর মডেল থানায় মামলা করেন।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মেহেদী হাসান, মিরাজ, শুভ্র, বদিউল, সজিব, মাসুদ ও হাফিজ। তাদেরকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।” যুগান্তর ২০ শে অক্টোবর ২০১৫
যুগান্তেরে মূল লিখাটি পড়তে এইখানে ক্লিক করুন