আকাইদ উল্লাহকে ২১ বছর বয়সে যখন বাংলাদেশের আমেরিকান এমব্যাসি এফ ফোর ভিসা মানে পারিবারিক ভিসায় আমেরিকায় যাইতে দিল তার নামে কি বাংলাদেশে কোন ক্রিমিন্যাল রেকর্ড ছিল? ছিলনা। তার ব্যাকগ্রাউন্ড কি আমেরিকা চেক করে নাই? করছে। তারে ক্লিন পাইয়াই তারে ভিসা দিছে আমেরিকা। আমেরিকার ভিসা পাওয়া তো সহজ না। সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত অনেক পরিবারের এই বয়সের ছেলে নানা তুচ্ছ কারণে আমেরিকান ভিসা পায় নাই। সে আমেরিকায় গেছে ২১ বছর বয়সে যখন তার সদ্য গোফ উঠছে। একজন ইউনিভার্সিটি ছাত্র এই বয়সে গ্রাজুয়েশন পায়না।
তার মাথায় এই আত্মঘাতী হওয়ার চিন্তা আসছে কখন? তার যখন বয়স বাড়ছে, সে আরো ম্যাচিউরড হইছে, সে যখন আমেরিকান কালচারে অভ্যস্ত হইছে। ইয়ং বয়সে মানে ধরেন ২১ বছর বয়স থেকে ২৭ বছর বয়স আমাদের সবার জীবনেই খুব ভাইটাল। এই সময়ে আমরা রিয়েল ওয়ার্ল্ডের লগে বুঝাপড়া শিখি। সে এই টাইমটাই থাকছে আমেরিকায়। আত্মঘাতী হওয়ায় ইচ্ছা জাগছে তার আমেরিকার সাথে ইন্টারএকশনেই। এইটা তার একুশ থেকে ২৭ বছরের অর্জন। আর একজন ক্লিন ব্যাকগ্রাউন্ডের লোকরে নিয়া ছয় নছরে আত্মঘাতী হওয়ার ইচ্ছা জাগাইয়া দেয়ার পুরাটার দায় আমেরিকার।
আমেরিকার বাতাসে কী আছে যা এদের মাথা আউলায় দেয়?