এটা অশোক স্তম্ভ, ভারত রাষ্ট্রের এনব্লেম, বা রাষ্ট্রীয় প্রতীক। এটার নিচে সংস্কৃতে লেখা আছে ভারতের রাষ্ট্রীয় নীতিবাক্য “সত্যমেব জয়তে”।
এর অর্থ “সত্যের জয় অবশ্যম্ভাবী।” অর্থ যতই মধুর হোকনা কেন, এটা ধর্মীয় মন্ত্র। “সত্যমেব জয়তে” মার্কণ্ড উপনিষদের একটি মন্ত্র।
স্যেকুলার ভারতে রাষ্ট্রীয় নীতিবাক্য উপনিষদ থেকে নেয়া যাবে, কিন্তু বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় নীতিবাক্য যদি কোরআন থেকে নেয়া হয় সেটা যতই মধুর হোক না কেন তাহলে সব স্যেকুলার হই হই করে উঠবেন। গেল গেল বলে রব তুলবেন। আমি ঠিক বললাম কি না?
বাই দ্য ওয়ে যখন ভারতের এই এনব্লেমটা প্রস্তাবিত হয়েছিল, তখন সেখানে উপনিষদের মন্ত্র দেয়ার কোন প্রতিবাদ হয়েছিল? কেউ কি জানেন? তখন কি স্যেকুলারেরা কি হই হই করেছিল??
One thought on “ভারত রাষ্ট্রের প্রতীকে উপনিষদের বাণী থাকলেও সেই রাষ্ট্র কীভাবে স্যেকুলার”
সত্যম শিবম সুন্দরম এই বানী আপাত সুন্দর & সার্বজীন সত্যের বিজয় ঘোষনার বিজয় বলে মনে হলেও আদতে তা নয়। রবীনদ্র নাথে এই ধর্মীয় বানী আপাত সত্যের জয়গান বলেই আমরা জানি এবং socalled সেক্যুলাররা এতে বেজায় খুশী। অথচ এই সত্যম হিন্দু ধর্মের ঈশ্বরের সত্যের বহিপ্রকাশ যা নিয়ে মূর্খ secular রা এত লাফালফি করে